বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হওয়ায় নোবেল বিজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে অভিনন্দন জানিয়েছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী স্যার কিয়ার স্টারমার।
১৯১৭ সালের বেলফোর ঘোষণার জন্য ফিলিস্তিনিদের কাছে যুক্তরাজ্যের এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয় ক্ষমা চেয়েছে দাবি করে একটি চিঠির ছবি মাইক্রোব্লগিং সাইট টুইটারে ভাইরাল হয়েছে।
ইসরায়েলের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের পর এবার তেল আবিব সফর করছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক। শুধু তাই নয়, হামাসের সঙ্গে যুদ্ধে ইসরায়েলের বিজয়ও কামনা করেছেন তিনি।
এদিকে সুনাকের সিটবেল্ট না পরার ঘটনায় জোর সমালোচনা করেছেন বিরোধী লেবার পার্টির নেতারা। দলটির মুখপাত্র বলেন, কীভাবে সিটবেল্ট বাঁধতে হয়, ডেবিট কার্ড, ট্রেন পরিষেবা ব্যবহার করতে হয়, কীভাবে অর্থনীতি ও দেশ পরিচালনা করতে হয়, তা সুনাক জানেন না।
ভারতীয় বংশোদ্ভূত ঋষি সুনাক যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত হওয়ার পর থেকেই টুইটারসহ অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মিমের বন্যা বয়ে গেছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে...
অর্থনৈতিক সংকটের পরিপ্রেক্ষিতে দেশটির প্রধানমন্ত্রী ও কনজারভেটিভ পার্টির প্রধানের পদ থেকে পদত্যাগ করেন লিজ ট্রাস। পদত্যাগের ঘোষণা দেওয়ার পর প্রধানমন্ত্রী ও দলের নেতা হওয়ার দৌড়ে ছিলেন সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী পেনি মরডান্ট ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন...
ক্ষমতা গ্রহণের দেড় মাসের মাথায় গভীর সংকটে পড়েছেন যুক্তরাজ্যের নতুন প্রধানমন্ত্রী লিজ ট্রাস। রীতিমতো তাঁকে প্রধানমন্ত্রিত্ব টিকিয়ে রাখার লড়াইয়ে নামতে হচ্ছে। দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর আকস্মিক পদত্যাগের ঘটনা সেই সংকট আরও বাড়াল।
প্রধানমন্ত্রিত্ব টিকিয়ে রাখার লড়াই করছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী লিজ ট্রাস। কনজারভেটিভ পার্টির এমপিরা তাঁকে ক্ষমতা থেকে সরিয়ে দেওয়ার হুমকি দিয়েছেন। এমনকি নিজ দলের এমপিরাও তাঁর পদত্যাগের বিষয়ে সরব হয়েছেন। মাত্র দেড় মাস আগে দায়িত্বগ্রহণ করা লিজ ট্রাসের গদিচ্যুত হওয়া এখন সময়ের ব্যাপারমাত্র।
স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (৬ সেপ্টেম্বর) স্কটল্যান্ডের বালমোরাল ক্যাসেলে যুক্তরাজ্যের রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের সঙ্গে দেখা করেন ট্রাস। এ সময় দেশটির প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ট্রাসকে নতুন সরকার গঠনের অনুমোদন দেন রানি। আর ট্রাস প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব গ্রহণের কয়েক ঘণ্টার মধ্যে নতুন মন্ত্রিসভার ঘোষণা আসে।
যুক্তরাজ্যের নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আজ মঙ্গলবার শপথ নেবেন লিজ ট্রাস। তার আগেই মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন বিদায়ী প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের মন্ত্রিসভার দুই মন্ত্রী। তাঁরা হলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী প্রীতি প্যাটেল ও সংস্কৃতিমন্ত্রী নাদিন ডরিস।
ট্রাসের বয়স যখন মাত্র চার বছর তখন তাঁর পরিবার গ্লাসগোর পশ্চিমে পেসলিতে বসবাস শুরু করে। পরে পরিবারটি লিডসে চলে যায়। সেখানকার একটি স্কুলে শিক্ষাজীবনের শুরু ট্রাসের। স্কুল শেষে ট্রাস অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটিতে সুযোগ পান। সেখানে তিনি দর্শন, রাজনীতি ও অর্থনীতি নিয়ে পড়াশোনা করেন।
যুক্তরাজ্যে ক্ষমতাসীন কনজারভেটিভ পার্টির নেতৃত্বের চূড়ান্ত লড়াইয়ে রয়েছেন পররাষ্ট্রসচিব লিজ ট্রাস ও সাবেক অর্থমন্ত্রী ঋষি সুনাক। ভোটাভুটি পর্ব শেষ হয়েছে স্থানীয় সময় শুক্রবার সন্ধ্যায়। আজ সোমবার (৫ সেপ্টেম্বর) ঘোষণা করা হবে কনজারভেটিভ পার্টির নেতার নাম। আর তিনিই হবেন নতুন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী।
আজ রোববার দ্য গার্ডিয়ান জানিয়েছে, এ পর্যন্ত ৯ জন নেতা বরিস জনসনের স্থলাভিষিক্ত হওয়ার দৌড়ে আছেন। তালিকায় আছেন-সাবেক অর্থমন্ত্রী ঋষি সুনাক, সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী সাজিদ জাভিদ, সাবেক স্বাস্থ্য সচিব জেরেমি হান্ট, অর্থমন্ত্রী নাদিম জাহাবী, বাণিজ্যমন্ত্রী পেনি মরডান্ট, যোগাযোগ সচিব গ্রান্ট শ্যাপস, অ্যাটর্
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন করোনার বিধিনিষেধ লঙ্ঘন করেছেন, পুলিশ এমন প্রমাণ পেলে বরিসের জন্য ক্ষমতা ধরে রাখা আরও কঠিন হবে বলে সতর্ক করেছেন সাবেক কনজারভেটিভ নেতা ইয়ান ডানকান স্মিথ। এর মধ্য দিয়ে জ্যেষ্ঠ নেতাদের কাছ থেকে আরও সমর্থন হারাচ্ছেন বরিস। এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম গ
এবারের ধাক্কায় প্রধানমন্ত্রীর পদটা তাহলে হারাতেই বসেছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। গত শনিবার তাঁর একান্ত অনুগতদের একজন বললেন, ডাউনিং স্ট্রিটের ঘটনায় জনসনের পদ হারানো ‘অনিবার্য’। গত শনিবার সংবাদমাধ্যম অবজারভারকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ মন্তব্য করেন স্যার চার্লস ওয়াকার। এ ঘটনার নাম দেওয়া হয়েছে ‘প
ভবনের সামনের বারান্দায় সোফায় বসে আছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। সদ্যোজাত সন্তান কোলে নিয়ে পাশে বসে আছেন তাঁর স্ত্রী ক্যারি। টেবিলের পাশে রয়েছেন আরও দুজন। তাঁদের মধ্যে একজন হাতের ইশারায় কিছু একটা বলছেন। টেবিলে পনির ও ওয়াইনের বোতল রাখা। পাশেই আরেকটি টেবিলে চারজন বসে আছেন। তারও খানিক দূরে বাগানে
ভিডিও ফাঁস নিয়ে এমনিতেই বেকায়দায় রয়েছেন যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। এর মধ্যেই আরও কিছু অনিয়মের অভিযোগ উঠতে শুরু করেছে। সব মিলিয়ে সময় ভালো যাচ্ছে না বরিসের।